আইভীর সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা নিয়ে যা বললেন চিকিৎসক
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকে অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় আনা হয়েছে। বর্তমানে তিনি ল্যাবএইড হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসকদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। তার অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
আইভীর ছোট বোনের জামাতা ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবদুল কাদিরএ তথ্য জানান। তিনি বলেন, আইভীর চিকিৎসার জন্য ল্যাবএইড হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. বরেণ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে ৬ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন- অধ্যাপক ডা. মাহাবুব উজ্জামান, ডা. মাহবুবুর রহমান, ডা. আবদুস জাহেদ, ডা. অরুণ কুমার শর্মা এবং অ্যানেসথেসিস্ট ডা. মাহবুবুল ইসলাম।
নাসিক মেয়রের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে ডা. বরেণ চক্রবর্তী বলেন, ‘হাসপাতালে আনার পর প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে মেয়রের শারীরিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল অবস্থায় আনা হয়েছে। তার রক্তচাপ কম ছিল; কিন্তু হার্ট অ্যাটকের কোনো আলামত এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে তার শরীরে অনেক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সিটি স্ক্যানসহ নানা পরীক্ষা করতে দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার রিপোর্ট হাতে পেলে পরবর্তী চিকিৎসা দেওয়া হবে।’
মেয়রের ছোট ভাই ও নারায়ণগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহাম্মদ আলী রেজা উজ্জ্বল জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে সিটি করপোরেশন কার্যালয়ে হঠাৎ অসুস্থ বোধ করে মেয়র আইভী। এ সময় তিনি বমি করেন। এক পর্যায়ে তাকে স্যালাইন খাওয়ানো হয়। নগর ভবনের মেডিকেল অফিসার গোলাম মোস্তফা তার শরীর পরীক্ষা করে দেখেন, রক্তচাপ অনেক কম। এরপর নারায়ণগঞ্জ দেড়শ’ শয্যা হাসপাতালের আরএমও আসাদুজ্জামানসহ বেশ কয়েকজন চিকিৎসক এসে শরীর পরীক্ষা করে তাকে ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দেন।
নারায়ণগঞ্জে হকার উচ্ছেদ ইস্যুকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সিটি করপোরেশনের মেয়রপন্থীদের সঙ্গে হকারদের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয় সাংবাদিক ও পুলিশসহ অর্ধশতাধিক মানুষ। সংঘর্ষ চলাকালে সময় অস্ত্র হাতে তেড়ে যাওয়া শামীম ওসমানের সমর্থক নিয়াজুল গণধোলাইয়ের শিকার হন।
ঘটনার পর আইভী অভিযোগ করেন, হামলাকারীরা সবাই শামীম ওসমানের ক্যাডার এবং শামীম ওসমানের নির্দেশে তাকে হত্যার জন্যই এ হামলা হয়েছে। হামলায় তিনি আহত হয়েছেন বলেও জানান। আইভী বলেন, এই হামলায় আমার বোন জামাই, ভাই, কর্মীরা আহত হয়েছে। আমি মার খেতে প্রস্তুত ছিলাম। কিন্তু কর্মীরা মার খাবে— আমি কখনোই চাইনি। আমার ধারণা ছিল— আমি ওখানে বসা থাকলে এ হামলা হবে না, কিন্তু তা হয়েছে। আমার কর্মীদের টার্গেট করে মারা হয়েছে।
আইভীর ছোট বোনের জামাতা ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবদুল কাদিরএ তথ্য জানান। তিনি বলেন, আইভীর চিকিৎসার জন্য ল্যাবএইড হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. বরেণ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে ৬ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন- অধ্যাপক ডা. মাহাবুব উজ্জামান, ডা. মাহবুবুর রহমান, ডা. আবদুস জাহেদ, ডা. অরুণ কুমার শর্মা এবং অ্যানেসথেসিস্ট ডা. মাহবুবুল ইসলাম।
নাসিক মেয়রের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে ডা. বরেণ চক্রবর্তী বলেন, ‘হাসপাতালে আনার পর প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে মেয়রের শারীরিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল অবস্থায় আনা হয়েছে। তার রক্তচাপ কম ছিল; কিন্তু হার্ট অ্যাটকের কোনো আলামত এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে তার শরীরে অনেক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সিটি স্ক্যানসহ নানা পরীক্ষা করতে দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার রিপোর্ট হাতে পেলে পরবর্তী চিকিৎসা দেওয়া হবে।’
মেয়রের ছোট ভাই ও নারায়ণগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহাম্মদ আলী রেজা উজ্জ্বল জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে সিটি করপোরেশন কার্যালয়ে হঠাৎ অসুস্থ বোধ করে মেয়র আইভী। এ সময় তিনি বমি করেন। এক পর্যায়ে তাকে স্যালাইন খাওয়ানো হয়। নগর ভবনের মেডিকেল অফিসার গোলাম মোস্তফা তার শরীর পরীক্ষা করে দেখেন, রক্তচাপ অনেক কম। এরপর নারায়ণগঞ্জ দেড়শ’ শয্যা হাসপাতালের আরএমও আসাদুজ্জামানসহ বেশ কয়েকজন চিকিৎসক এসে শরীর পরীক্ষা করে তাকে ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দেন।
নারায়ণগঞ্জে হকার উচ্ছেদ ইস্যুকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সিটি করপোরেশনের মেয়রপন্থীদের সঙ্গে হকারদের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয় সাংবাদিক ও পুলিশসহ অর্ধশতাধিক মানুষ। সংঘর্ষ চলাকালে সময় অস্ত্র হাতে তেড়ে যাওয়া শামীম ওসমানের সমর্থক নিয়াজুল গণধোলাইয়ের শিকার হন।
ঘটনার পর আইভী অভিযোগ করেন, হামলাকারীরা সবাই শামীম ওসমানের ক্যাডার এবং শামীম ওসমানের নির্দেশে তাকে হত্যার জন্যই এ হামলা হয়েছে। হামলায় তিনি আহত হয়েছেন বলেও জানান। আইভী বলেন, এই হামলায় আমার বোন জামাই, ভাই, কর্মীরা আহত হয়েছে। আমি মার খেতে প্রস্তুত ছিলাম। কিন্তু কর্মীরা মার খাবে— আমি কখনোই চাইনি। আমার ধারণা ছিল— আমি ওখানে বসা থাকলে এ হামলা হবে না, কিন্তু তা হয়েছে। আমার কর্মীদের টার্গেট করে মারা হয়েছে।
No comments