যে তিন শ্রেণীর নারীকে বিয়ে করলে সংসারে আল্লাহর গজব নেমে আসবে !
ইসলাম ধর্মে বিয়েকে ফরয করা হয়েছে। তাই প্রতিটি মুসলমানই বিয়ে করে থাকেন। তবে বিয়ের ব্যাপারে ইসলামে কড়া নির্দেশনা দেয়া আছে। সেখানে স্পষ্ট বলা আছে কোন ধরণে নারীকে বিয়ে করতে হবে এবং কোন ধরণের নারীদের বিয়ে করা যাবে না।
ইসলামে তিন শ্রেনীর নারীদেরকে বিয়ে করতে মানা রয়েছে। যদি কেউ তা অমান্য করে তাহলে তাদের সংসারে আল্লাহ তায়ালা গজব নেমে আসবে। যথাঃ
১) রক্ত সম্পর্কের কারনে হারাম, এই সম্পর্কের ৭ জন রয়েছে। (মা, কন্যা, বোন, ভাতিজী, ভাগিনী, খালা এবং ফুফু)।
২) দুগ্ধ সম্পর্ক বা দূধ পান করার কারনে হারাম, এই সম্পর্কেরও ৭ জন রয়েছে। (দূধ মা, দূধ
কন্যা, দূধ বোন, দূধ ভাতিজী, দূধ ভাগিনী, দূধ খালা এবং দূধ ফুফু)।
৩) বৈবাহিক সম্পর্কের কারনে হারাম: সৎ মা, পুত্র বধু বা পৌত্র বধু (নাতির বউ), শ্বাশুড়ী, দাদি শ্বাশুড়ী বা নানী শ্বাশুড়ী এবং স্ত্রীর অন্য পক্ষের কন্যাসমূহ।
অনুরুপভাবে, স্ত্রী ও তার বোন, স্ত্রী ও তার ফুফু, স্ত্রী ও তার খালাকে একত্রে বিবাহ করে একত্রে স্ত্রী হিসাবে রাখা হারাম।
মহান আল্লাহ বলেছেন, “যে নারীকে তোমাদের পিতা-পিতামহ বিবাহ করেছে তোমরা তাদের বিবাহ করো না।
কিন্তু যা বিগত হয়ে গেছে। এটা অশ্লীল, গযবের কাজ এবং নিকৃষ্ট আচরণ। তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতা, তোমাদের কন্যা, তোমাদের বোন, তোমাদের ফুফু, তোমাদের খালা, ভ্রাতৃকণ্যা; ভগিনীকণ্যা তোমাদের সে মাতা, যারা তোমাদেরকে স্তন্যপান করিয়েছে, তোমাদের দুধ-বোন, তোমাদের স্ত্রীদের মাতা, তোমরা যাদের সাথে সহবাস করেছ সে স্ত্রীদের কন্যা যারা তোমাদের লালন-পালনে আছে। যদি তাদের সাথে সহবাস না করে থাক, তবে এ বিবাহে তোমাদের কোন গোনাহ নেই।
তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রী এবং দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করা; কিন্তু যা অতীত হয়ে গেছে। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাকরী, দয়ালু।” (সূরা নিসাঃ আয়াতঃ ৪:২২-২৩ এবং ইমাম বুখারী সংগৃহিত হাদিসঃ ২৬৪৫, ৫১০৯)।
আরো পড়ুন
কাফনের কাপড় জোগাড় করতে না পেরে ভাসিয়ে দিল রোহিঙ্গার লাশ!
সম্প্রতি মিয়ানমার সেনা ও বিজিপির নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গারা নিজ জন্মভূমি ছেড়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয় উখিয়ার বিভিন্ন স্থানে। তাবু করে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আশ্রয় নিলেও চরম অভাব অনটন, মানবিক বিপর্যয় দেখা দেয় রোহিঙ্গা ঝুপড়িতে।
বুধবার (২০ সেপ্টম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় উখিয়ার বালুখালী তেলিপাড়া খালে একটি লাশ ভাসতে দেখে খালের পাড়ে তাবু করে বসবাসরত রোহিঙ্গা মিয়ানমারের মংডু সিকদারপাড়া বাসিন্দা আব্দু ছত্তারের ছেলে নুর মোহাম্মদ (৫০)। সে বলেন, ওই অজ্ঞাত লাশটির বয়স আনুমানিক পয়ষট্টির কাছাকাছি। পাহাড়ী ঢলের পানিতে আমরা লাশটি ভেসে যেতে দেখে বাঁশ দিয়ে ধরে খালের পাড়ে নিয়ে আসি। পরে কাফনের কাপড় জোগাড় করতে না পারার ভয়ে লাশটি পুনরায় পানিতে ভাসিয়ে দিই।
একই কথা শত শত প্রত্যক্ষদর্শী রোহিঙ্গার। তবে লাশটির কোন পরিচয় বা অভিভাবকের কোন খোঁজে পাওয়া যায়নি। গত ৩ দিনের বৃষ্টির পানি ও পাহাড়ি ঢলে উখিয়ার কুতুপালং, বালুখালী, কাস্টমস, থাইংখালী ঢালারমূখ, থাইংখালী তাজনিমারখোলা, হাকিমপাড়া, বাঘঘোনা এবং পালংখালীর শফিউল্লাহ কাটায় অন্তত ১০হাজার রোহিঙ্গার তাবু পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে অর্ধলক্ষাধিক রোহিঙ্গা ঘরবাড়ী ছেড়ে খোলা আকাশের নিচে বন, জঙ্গল, পাহাড়ে অবস্থান নিয়েছে। এসব পরিবার গুলোতে দেখা দিয়েছে খাদ্য, ঔষুধ, পানি এবং বাসস্থান সংকট। যার ফলে মানবিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়েছে রোহিঙ্গারা।
উল্লেখ্য, গত ২৪ আগস্ট মিয়ানমারে সহিংসতায় এই পর্যন্ত ১২ জন মায়ানমার দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও ৩ হাজারের অধিক রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ, শিশু মারা গেছে। জাতিসংঘের রিপোর্ট অনুযায়ী বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ৪ লাখ ৯ হাজার রোহিঙ্গা। তবে এই সংখ্যা মানতে নারাজ স্থানীয় উখিয়াবাসী। তাদের তথ্য মতে, এই পর্যন্ত উখিয়ায় প্রায় ৫ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে।
ইসলামে তিন শ্রেনীর নারীদেরকে বিয়ে করতে মানা রয়েছে। যদি কেউ তা অমান্য করে তাহলে তাদের সংসারে আল্লাহ তায়ালা গজব নেমে আসবে। যথাঃ
১) রক্ত সম্পর্কের কারনে হারাম, এই সম্পর্কের ৭ জন রয়েছে। (মা, কন্যা, বোন, ভাতিজী, ভাগিনী, খালা এবং ফুফু)।
২) দুগ্ধ সম্পর্ক বা দূধ পান করার কারনে হারাম, এই সম্পর্কেরও ৭ জন রয়েছে। (দূধ মা, দূধ
কন্যা, দূধ বোন, দূধ ভাতিজী, দূধ ভাগিনী, দূধ খালা এবং দূধ ফুফু)।
৩) বৈবাহিক সম্পর্কের কারনে হারাম: সৎ মা, পুত্র বধু বা পৌত্র বধু (নাতির বউ), শ্বাশুড়ী, দাদি শ্বাশুড়ী বা নানী শ্বাশুড়ী এবং স্ত্রীর অন্য পক্ষের কন্যাসমূহ।
অনুরুপভাবে, স্ত্রী ও তার বোন, স্ত্রী ও তার ফুফু, স্ত্রী ও তার খালাকে একত্রে বিবাহ করে একত্রে স্ত্রী হিসাবে রাখা হারাম।
মহান আল্লাহ বলেছেন, “যে নারীকে তোমাদের পিতা-পিতামহ বিবাহ করেছে তোমরা তাদের বিবাহ করো না।
কিন্তু যা বিগত হয়ে গেছে। এটা অশ্লীল, গযবের কাজ এবং নিকৃষ্ট আচরণ। তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতা, তোমাদের কন্যা, তোমাদের বোন, তোমাদের ফুফু, তোমাদের খালা, ভ্রাতৃকণ্যা; ভগিনীকণ্যা তোমাদের সে মাতা, যারা তোমাদেরকে স্তন্যপান করিয়েছে, তোমাদের দুধ-বোন, তোমাদের স্ত্রীদের মাতা, তোমরা যাদের সাথে সহবাস করেছ সে স্ত্রীদের কন্যা যারা তোমাদের লালন-পালনে আছে। যদি তাদের সাথে সহবাস না করে থাক, তবে এ বিবাহে তোমাদের কোন গোনাহ নেই।
তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রী এবং দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করা; কিন্তু যা অতীত হয়ে গেছে। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাকরী, দয়ালু।” (সূরা নিসাঃ আয়াতঃ ৪:২২-২৩ এবং ইমাম বুখারী সংগৃহিত হাদিসঃ ২৬৪৫, ৫১০৯)।
আরো পড়ুন
কাফনের কাপড় জোগাড় করতে না পেরে ভাসিয়ে দিল রোহিঙ্গার লাশ!
সম্প্রতি মিয়ানমার সেনা ও বিজিপির নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গারা নিজ জন্মভূমি ছেড়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয় উখিয়ার বিভিন্ন স্থানে। তাবু করে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আশ্রয় নিলেও চরম অভাব অনটন, মানবিক বিপর্যয় দেখা দেয় রোহিঙ্গা ঝুপড়িতে।
বুধবার (২০ সেপ্টম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় উখিয়ার বালুখালী তেলিপাড়া খালে একটি লাশ ভাসতে দেখে খালের পাড়ে তাবু করে বসবাসরত রোহিঙ্গা মিয়ানমারের মংডু সিকদারপাড়া বাসিন্দা আব্দু ছত্তারের ছেলে নুর মোহাম্মদ (৫০)। সে বলেন, ওই অজ্ঞাত লাশটির বয়স আনুমানিক পয়ষট্টির কাছাকাছি। পাহাড়ী ঢলের পানিতে আমরা লাশটি ভেসে যেতে দেখে বাঁশ দিয়ে ধরে খালের পাড়ে নিয়ে আসি। পরে কাফনের কাপড় জোগাড় করতে না পারার ভয়ে লাশটি পুনরায় পানিতে ভাসিয়ে দিই।
একই কথা শত শত প্রত্যক্ষদর্শী রোহিঙ্গার। তবে লাশটির কোন পরিচয় বা অভিভাবকের কোন খোঁজে পাওয়া যায়নি। গত ৩ দিনের বৃষ্টির পানি ও পাহাড়ি ঢলে উখিয়ার কুতুপালং, বালুখালী, কাস্টমস, থাইংখালী ঢালারমূখ, থাইংখালী তাজনিমারখোলা, হাকিমপাড়া, বাঘঘোনা এবং পালংখালীর শফিউল্লাহ কাটায় অন্তত ১০হাজার রোহিঙ্গার তাবু পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে অর্ধলক্ষাধিক রোহিঙ্গা ঘরবাড়ী ছেড়ে খোলা আকাশের নিচে বন, জঙ্গল, পাহাড়ে অবস্থান নিয়েছে। এসব পরিবার গুলোতে দেখা দিয়েছে খাদ্য, ঔষুধ, পানি এবং বাসস্থান সংকট। যার ফলে মানবিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়েছে রোহিঙ্গারা।
উল্লেখ্য, গত ২৪ আগস্ট মিয়ানমারে সহিংসতায় এই পর্যন্ত ১২ জন মায়ানমার দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও ৩ হাজারের অধিক রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ, শিশু মারা গেছে। জাতিসংঘের রিপোর্ট অনুযায়ী বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ৪ লাখ ৯ হাজার রোহিঙ্গা। তবে এই সংখ্যা মানতে নারাজ স্থানীয় উখিয়াবাসী। তাদের তথ্য মতে, এই পর্যন্ত উখিয়ায় প্রায় ৫ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে।
No comments